উত্তর : বিশেষ ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রাম ব্যবহার করে ভাইরাস, ওয়ার্ম কিংবা ট্রোজান হর্স ইত্যাদি থেকে নিষ্কৃতি পাওয়া যায়। এগুলোকে বলা হয় অ্যান্টিভাইরাস বা অ্যান্টিম্যালওয়্যার। বেশির ভাগ অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার বিভিন্ন ম্যালওয়্যারের বিরুদ্ধে কার্যকর হলেও প্রথম থেকে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার নামে পরিচিত। বাজারে প্রচলিত প্রায় সব অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারই ভাইরাস ভিন্ন অন্যান্য ম্যালওয়্যারের বিরুদ্ধে কার্যকর।
যখন অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারকে কাজ করতে দেওয়া হয়, তখন সেটি কম্পিউটার সিস্টেমের বিভিন্ন ফাইলে বিশেষ নকশা খুঁজে বের করে এবং তা তার নিজস্ব তালিকার সঙ্গে তুলনা করে। যদি এটি মিলে যায়, তাহলে এটিকে ভাইরাস হিসেবে শনাক্ত করে। যেহেতু বেশির ভাগ ভাইরাস কেবল কার্যকর ফাইলকে সংক্রমিত করে, কাজেই সেগুলোকে পরীক্ষা করেই অনেকখানি আগানো যায়। সব ভাইরাস বা ম্যালওয়্যারের একটি নির্দিষ্ট প্যাটার্ন রয়েছে। অ্যান্টিভাইরাস এসব প্যাটার্নের তালিকা সংগ্রহ করে এবং এর ভিত্তিতে ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার শনাক্ত করে। তাই এই তালিকাটি নিয়মিত হালনাগাদ করা প্রয়োজন।
তা ছাড়া যেসব ডিভাইসের মাধ্যমে যেমন- পেনড্রাইভ, হার্ডডিস্ক, নেটওয়ার্ক গেটওয়ের সাহায্যে ভাইরাস ছড়ায়, সেগুলো ব্যবহারে সচেতন থাকতে হবে।
যখন অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারকে কাজ করতে দেওয়া হয়, তখন সেটি কম্পিউটার সিস্টেমের বিভিন্ন ফাইলে বিশেষ নকশা খুঁজে বের করে এবং তা তার নিজস্ব তালিকার সঙ্গে তুলনা করে। যদি এটি মিলে যায়, তাহলে এটিকে ভাইরাস হিসেবে শনাক্ত করে। যেহেতু বেশির ভাগ ভাইরাস কেবল কার্যকর ফাইলকে সংক্রমিত করে, কাজেই সেগুলোকে পরীক্ষা করেই অনেকখানি আগানো যায়। সব ভাইরাস বা ম্যালওয়্যারের একটি নির্দিষ্ট প্যাটার্ন রয়েছে। অ্যান্টিভাইরাস এসব প্যাটার্নের তালিকা সংগ্রহ করে এবং এর ভিত্তিতে ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার শনাক্ত করে। তাই এই তালিকাটি নিয়মিত হালনাগাদ করা প্রয়োজন।
তা ছাড়া যেসব ডিভাইসের মাধ্যমে যেমন- পেনড্রাইভ, হার্ডডিস্ক, নেটওয়ার্ক গেটওয়ের সাহায্যে ভাইরাস ছড়ায়, সেগুলো ব্যবহারে সচেতন থাকতে হবে।